Uncategorized

দর্শন অনার্স ৩য় বর্ষ প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা সাজেশন ২০২৩

প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা সাজেশন
বিষয় কোড : ২৩১৭০৫

ক-বিভাগ: অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

১. সংকেত কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : সংকেত দু’প্রকার। যথা : ১. কৃত্রিম সংকেত ও ২. স্বাভাবিক সংকেত।

২. অবৈধতা প্রমাণ পদ্ধতি কী?
উত্তর : আশ্রয়বাক্য সত্য কিন্তু সিদ্ধান্ত মিথ্যা এভাবে কোনো যুক্তির অবৈধতা প্রমাণকে অবৈধতা প্রমাণ পদ্ধতি বলে।

৩. শৰ্তমূলক প্রমাণ বিধি কী?
উত্তর : কোনো যুক্তির সিদ্ধান্ত যদি শৰ্তমূলক বচন আকারে থাকে সেখানে ঐ সিদ্ধান্তের পূর্বগ বচন বা বচনসমূহকে অভিজি যুক্তিবচন বা হেতুবচন হিসেবে ধরে নিয়ে কেবল অনুগ বচন বা বচনসমূহকে সিদ্ধান্ত হিসেবে রেখে যুক্তিবচনকে আকালা প্রমাণ করাই হলো শর্তমূলক প্রমাণ বিধি ।

৪. শর্তমূলক প্রমাণ পদ্ধতির সূত্র কয়টি?
উত্তর : শর্তমূলক প্রমাণ পদ্ধতির সূত্র দুটি।

৫. স্বতঃসত্যতার প্রমাণ কী?
উত্তর : যে বচনের প্রকৃতি আলোচনা করলে এর সত্যতা প্রমাণিত হয় এবং এ সত্য প্রমাণের জন্য কোনো অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না, এর আকারই হলো স্বতঃসত্যতার প্রমাণ।

৬. স্বতঃসত্য বচনাকার কী?
উত্তর : যে বচনাকার বা বচনসূত্রের সত্য ব্যতীত কোনো মিথ্যা প্রতিস্থাপক দৃষ্টান্ত নেই তাকে স্বতঃসত্য বচনাকার বলে।

৭. সংক্ষিপ্ত সত্যসারণি কী?
উত্তর : কোনো বচনাকার বা ন্যায়াকারে অঙ্গবচনের সংখ্যা বেশি হলে সারণির সারি সংখ্যাও দীর্ঘায়িত হয়। এবং ‘বচনাকারের সত্যমান এবং ন্যায়াকারের বৈধমান নির্ণয় করা জটিল। এ অসুবিধা দূর করার জন্য প্রতীকী যুক্তিবিদ সত্যসারণির একটি নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন যা সংক্ষিপ্ত সত্যসারণি নামে পরিচিতি।

৮. সংক্ষিপ্ত সত্যসারণি কৌশল কী?
উত্তর : কোনো যুক্তির ক্ষেত্রে যদি কোনো সুবিধাজনক বিকল্প পদ্ধতির মাধ্যমে যুক্তির বৈধতা বা অবৈধতা প্রমাণ করা হয়। সেক্ষেত্রে এ বিকল্প কৌশলের নামই হলো সংক্ষিপ্ত সত্যসারণি কৌশল।

৯. সংক্ষিপ্ত সত্যসারণির কৌশল আর কী পদ্ধতি নামে পরিচিত?
উত্তর : সংক্ষিপ্ত সত্যসারণির কৌশল বিরুদ্ধ অসিদ্ধি পদ্ধতি নামে পরিচিত।

১০. বৈধতার আকারত প্রমাণ কাকে বলে?
উত্তর : সত্যসারণি বা সংক্ষিপ্ত সত্যসারণি কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে যুক্তির বৈধতা বা অবৈধতা প্রমাণ করা জটিল ও সময়সাপেক্ষ। যুক্তিবিদ্যায় চুক্তির বৈধতা বা অবৈধতা প্রমাণের জন্য নতুন যে পদ্ধতির ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে সে পদ্ধতির নাম বৈধতার আকারগত প্রমাণ।১১. মাণক কী?
উত্তর : কোনো বচনের পরিমাণজ্ঞাপক চিহ্ন বা সংকেতকে মাণক বলে।

১২. বিশিষ্ট বচন কী?
উত্তর : বিশিষ্ট বচন হলো এমন বচন যার মধ্যে কোনো সত্যাপেক্ষ সংযোজক নেই এবং যা ‘সকল’ ‘একটিও কোন’ এবং এদের সমমান শব্দগুলো থেকে মুক্ত।

১৩. সার্বিক বচন কী?
উত্তর : যে বচনে উদ্দেশ্য পদের সমগ্র ব্যক্ত্যর্থ সম্পর্কে বিধেয় পদ কোনোকিছু স্বীকার বা অস্বীকার করে তখন তাকে সার্বিক বা সাধারণ বচন।

১৪. মাণকতত্ত্ব কী?
উত্তর : বিধেয় কলনের বিধিগুলো মাণকের সাথে সম্পর্কিত বলে এদের মাণকাত্মক বিধিমালা বা মাণকতত্ত্ব বলে।

১৫. মাণক বিধি কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : মাণকাত্মক অনুমান বিধি ৪ প্রকার। যথা : ১. সার্বিক নিদর্শন, ২. সার্বিক সামান্যীকরণ, ৩. সাত্ত্বিক সামান্যীকর, ৪. সাত্ত্বিক নিদর্শন।

১৬. নিদর্শন কী?
উত্তর : যে পদ্ধতিতে একটি বাচনিক অপেক্ষকের অধ্রুবকের স্থলে ধ্রুবক প্রতিস্থাপন করে একটি বচন পাওয়া যা পদ্ধতিকে নিদর্শন বলা হয়।

১৭. UI এবং EI দ্বারা কী নির্দেশ করে?
উত্তর : UI দ্বারা সার্বিক নিদর্শন অনুমান বিধি এবং EI দ্বারা সাত্ত্বিক নিদর্শন অনুমান বিধি নির্দেশ করে।

প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা pdf

১৮. EI প্রয়োগের শর্তটি কী?
উত্তর : EI প্রয়োগের শর্তটি হলো একই ব্যক্তিকে ধ্রুবক ‘W’ কে EI দ্বারা একবারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না।

১৯. UG এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তর : UG এর পূর্ণরূপ হলো Universal Generalization.

২০. সাত্ত্বিক নিদর্শনের ইংরেজি কী?
উত্তর : সাত্ত্বিক নিদর্শনের ইংরেজি Existential Instantiation.

২১. সাত্ত্বিক নিদর্শন অনুমান বিধি বা EI কী?
উত্তর : কোনো বচনাপেক্ষক সত্তা মাণকবদ্ধ রূপ সত্য হওয়ার জন্য অন্তত একটি দৃষ্টান্ত বচনের সত্যতা থেকে একটি বচন অনুমান করা যায় যে দৃষ্টান্ত বচনে অন্তত একটি ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু বলা হবে কিন্তু সেই ব্যক্তি কে তা উল্লেখ ক না। এ অনুমান বিধির নামই সত্তামূলক নিদর্শন অনুমান বিধি। এর সংক্ষিপ্ত ইংরেজি নাম EI.

২২. সার্বিক সামান্যীকরণ অনুমান বিধি বা UG কী?
উত্তর : বিধেয় কলনের যে সূত্রানুযায়ী কোনো বচনাপেক্ষর স্বেচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচিত প্রতিস্থাপক দৃষ্টান্ত থেকে সেই বান সার্বিক মাণকবন্ধকরণ অথবা স্বেচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচিত ব্যক্তি সম্পর্কিত উক্তি থেকে তার অনুবর্তী সার্বিক বচন অনুমান ক সেই সূত্র বা বিধিকেই সার্বিক সামান্যীকরণ অনুমান বিধি বলে। সার্বিক সামান্যীকরণ অনুমান বিধিকে সংক্ষেপে UG করা হয়।

২৩. Logic শব্দের অর্থ কি?
উত্তর : Logic শব্দের অর্থ চিন্তা বা শব্দ।

২৪. যুক্তিবিদ্যার জনক কে?
উত্তর : যুক্তিবিদ্যার জনক হলেন এরিস্টটল।

২৫. I. M. Copi এর পুরো নাম কী?
উত্তর : I. M. Copi এর পুরো নাম হলো- Irving Marmer Copi.

২৬. I. M. Copi এর বইটির নাম লেখ।
উত্তর : I. M. Copi এর বইটির নাম হলো Symbolic Logic.

২৭. কপির মতে যুক্তিবিদ্যা কী?
উত্তর : কপির মতে যুক্তিবিদ্যা হলো বৈধ ন্যায় থেকে অবৈধ ন্যায়কে পৃথক করার জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতি ও নীতিমালা বিদ্যা।

২৮. যুক্তি বা ন্যায়ের মধ্যে কয়টি বক্তব্য থাকে?
উত্তর : যুক্তি বা ন্যায়ের মধ্যে একটি বক্তব্য থাকে।

২৯. প্রতীক অর্থ কী?
উত্তর : প্রতীক অর্থ চিহ্ন বা সংকেত।

৩০. আরোহ যুক্তির ইংরেজি কী?
উত্তর : আরোহ যুক্তির ইংরেজি Inductive Argument.

খ-বিভাগ: সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

১. প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা বলতে কী বুঝ?
২. প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যাখ্যা কর।
৩. প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা কীভাবে সাবেকি যুক্তিবিদ্যা থেকে পৃথক?
৪. যুক্তিবিদ্যা হলো সকল বিজ্ঞানের বিজ্ঞান— ব্যাখ্যা কর।
৫. বচন ও প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।
৬. প্রতীকের প্রকৃতি সংক্ষেপে আলোচনা কর।

অথবা, প্রতীকের প্রকৃতি ব্যাখ্যা কর।
৭. প্রতীক ও সংকেতের মধ্যে পার্থক্য কী?
অথবা, প্রতীক ও সংকেতের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
৮. কৃত্রিম সংকেত ও স্বাভাবিক সংকেতের মধ্যে পার্থক্য কর।
অথবা, কৃত্রিম সংকেত ও সাধারণ সংকেতের মধ্যে পার্থক্য কর।
৯. যুক্তি কী?
১০. যুক্তি ও যুক্তির আকার কী?

১১. যুক্তি ও যুক্তির আকারের মধ্যে পার্থক্য কর।
১২. সত্যতা ও বৈধভা কী?
১৩. সত্যতা ও বৈধতার পার্থক্য নির্ণয় কর।
১৪. সভ্যতা ও বৈধতা কীভাবে সম্পর্কিত? ব্যাখ্যা কর।
১৫. বৈধ ও অবৈধ যুক্তির পার্থক্য কর।

১৬. বাক্য ও বচনের মধ্যকার পার্থক্য লেখ।
১৭. সংযোজক কাকে বলে?
১৮. সরল ও যৌগিক বচন বলতে কী বুঝ?
১৯. বচন ও বচনাপেক্ষক বলতে কী বুঝ?

২০. প্রাকল্পিক অপেক্ষক বলতে কী বুঝ?
অথবা, প্রাকল্পিক অপেক্ষক কী? উদাহরণ দাও।

গ-বিভাগ: রচনামূলক প্রশ্ন

১. প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার স্বরূপ ব্যাখ্যা কর।
২. প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা কর।
৩. প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা কাকে বলে? সাবেকি ও প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার মধ্যে পার্থক্যগুলো লেখ।
অথবা, প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা বলতে কী বুঝ? প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা ও সাবেকি যুক্তিবিদ্যার মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ কর।
৪. প্রতীক কী? যুক্তিবিদ্যায় প্রতীক ব্যবহারের উপযোগিতা আলোচনা কর।
৫. সত্যতা ও বৈধতার সম্পর্ক আলোচনা কর।

৬. যুক্তির সংজ্ঞা দাও। সত্যতা ও বৈধতার মধ্যে পার্থক্য দেখাও।
৭. ন্যায় ও ন্যায়াকার কী? সত্যসারণি ব্যবহার করে নিম্নের যুক্তিগুলোর বৈধতা অবৈধতা নিরূপণ কর।
৮. আই. এম. কপি কীভাবে সত্যতা ও বৈধতার পার্থক্য করেন?
৯. বাক্য ও বচন কী? বাক্য ও বচনের মধ্যকার পার্থক্য নির্ণয় কর।
১০. বৈকল্পিক বচন কাকে বলে? গ্রহণমূলক ও বর্জনমূলক বৈকল্পিক বচনের পার্থক্য দেখাও।
১১. সংযোজক ও অপেক্ষক কী? বিভিন্ন প্রকার অপেক্ষক আলোচনা কর।
১২. সমমানিক অপেক্ষক কাকে বলে? সত্যসারণির মাধ্যমে এর প্রকৃতি ব্যাখ্যা কর।

১৩. বচন ও বচনাপেক্ষকের মধ্যে পার্থক্য কর।
১৪. বচন ও বচনাকার কী? বচন ও বচনাকারের পার্থক্য আলোচনা কর।
১৫. সম্বন্ধমূলক বচন কাকে বলে? সম্বন্ধের শ্রেণিবিভাগ ও প্রতীকায়ন ব্যাখ্যা কর।

১৬. সম্বন্ধের বৈশিষ্ট্যগুলো উল্লেখ কর।
১৭. সম্বন্ধ কলন বলতে কী বুঝ? এ প্রসঙ্গে সম্বন্ধমূলক যুক্তি আলোচনা কর।
১৮. বৈকল্পিক অপেক্ষক বলতে কী বুঝ?
১৯. গ্রহণমূলক ও বর্জনমূলক বিকল্পের মধ্যে পার্থক্য কর।
২০. নিচের বচনাকারগুলো স্বতঃসত্য, স্বতঃমিথ্যা না অনির্দিষ্টমান দেখাও।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স বাংলা ৩য় বর্ষের প্রিয় শিক্ষার্থীরা তোমাদের যদি এই তথ্য গুলো কাজে দেয় তাহলে পোস্টটি শেয়ার করুন এবং আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button